Published - Wed, 17 May 2023

ট্যালি প্রাইম কি এবং এটির বেনিফিটস কি কি? ট্যালি প্রাইম কিভাবে শিখবো?

ট্যালি প্রাইম কি এবং এটির বেনিফিটস কি কি? ট্যালি প্রাইম কিভাবে শিখবো?

একাউন্টিং শব্দটা মাথায় আসলে একটা সময় ছিল যখন আমরা ম্যানুয়াল খাতা বই এর কথা চিন্তা করতাম। কিন্তু এখন সে যুগ পাল্টেছে। একাউন্টিং হয়েছে সম্পুর্ন সফটওয়্যার বেইজড। ট্যালি প্রাইম ও ঠিক সেরকমই একটি সফটওয়্যার যেটি ডেভেলপ করেছে ট্যালি সল্যুশনস; যারা বিশ্বব্যাপী বিজনেস ম্যনেজমেন্ট রিলেটেড সফটওয়্যার ডেভেলপ করার জন্য সুপরিচিত। ট্যালি প্রাইম ডিজাইন করার মুল উদ্দেশ্য বড় কিংবা ছোট সব ধরনের ব্যবসায়ের একাউন্টিং এবং ফাইন্যন্স রিলেটেড কার্যক্রমকে আরো একটু সহজতর করা। ট্যালি প্রাইম টুলস ব্যবহারের সবচেয়ে বড় সুবিধা আপনি ব্যবসায়ের মোটামুটি সবরকম ফাইন্যন্সিয়াল ট্র্যঞ্জেকশন ম্যানেজ করা, রিপোর্ট জেনারেট করা বা রেকর্ড মেইন্টেইন করার মত কাজইকরে ফেলতে পারবেন পারবেন একটা সিঙ্গেল প্ল্যাটফর্মে ।

এছাড়া এই টুলস দিয়ে আপনি ইনভয়েস জেনারেট করা, ইনভেন্টরি ম্যনেজ করা, ব্যংকিং ট্যাক্সেশন কিংবা পে রোল ম্যানেজিং এর মত ডিফিকাল্ট কাজ কারবার ও করে ফেওতে পারবেন। আর সবচেয়ে মজার বিষয় ট্যালি প্রাইমের ইউজার ইন্টারফেস। এটা এত বেশি ইউজার ফ্রেন্ডলি যে কম এক্সপার্ট মানুষ জন ও খুব সহজেই এখানে ডেটা এন্ট্রি করতে পারবে। ওহহ আচ্ছা! ট্যালি প্রাইম কিন্তু রিজিওন ওয়াইজ একাধিক ভাষায় ব্যবহারের সুযোগ আছে। তাই বিশ্বের এক প্রান্তের মানুষের কাজ অন্য প্রান্তের বসে করে ফেলতে পারবেন ট্যালি প্রাইম ব্যবহার করে।

 

ট্যালি প্রাইম কি কি কাজ করে থাকে? (What does Tally Prime do?)
এক কথায় বলতে গেলে ট্যালি প্রাইম একাউন্টিং জগতে খুবই শক্তিশালী একটা সফটওয়্যার। যেটা ফাইন্সিয়াল ম্যনেজমেন্টে বং রিপোর্টিং এর কাজে ছোট বড় যেকোন ধরনের ব্যবসায় প্রতিষ্টাব ব্যবহার করতে পারবে। ইনফ্যক্ট ব্যবহার করা সহজ হওয়াই এটা অন্যন্য সফটওয়্যার গুলো থেকে অনেক বেশি প্রোডাক্টিভ।

  • ব্যবসায়ের সবচেয়ে বড় কন্সার্ন ডেটা সিকিউরিটি। সিকিউরিটি ম্যনেজ করতে গিয়ে রুলস রেগুলেশন ম্যনেজ করা অনেক সময় ডিফিকাল্ট হিয়ে যায়। ট্যালি প্রাইম এই সমস্যার সমাধান হিসেবে একটা বিশেষ সিকিউরিটি সিস্টেম অফার করে যেখানে কোন ধরনের রুলস রেগুলেশন ব্রেক করেনা প্লাস ডেটা ও থাকে সিকিউর।

  • এটা ব্যবহারকারীকে ব্যলেন্স শীত, প্রফিট এন্ড লস স্টেটমেন্ট এবং ক্যশ ফ্লো স্টেটমেন্টের ডিটেইলস স্টেমেন্ট জেনারেট করতে সহয়তা করে।

  • আর এই রিপোর্ট ব্যবহার করে আপনি ব্যবসায়ের যেকোন মেজর স্টারাটেজিক ডিসিশন নিতে পারবেন।

  • ট্যালি প্রাইমের সবচেয়ে বড় সুবিধা এটা নিজের মত করে কাস্টমাইজ করা যায়। ফলে প্রত্যেক ব্যবহারকারী নিজের মত করে ইন্টারফেইজ সাজিয়ে নেয়। যে কাজে একটা বাড়তি গতি নিয়ে আসে।

  • আপনি বিশ্বের যেকোন প্রান্তে বসে এই সফটওয়্যার একসেস করতে পারবেন। প্লাস রিয়েল টাইম একই একাউন্টে একাধিক ব্যবহারকারী বসে কাজ করতে পারবেন। ফলে টিম ওয়ার্ক আরো অনেক বেশি সহজ হয়।

 

যেহেতু ট্যালি বাংলাদেশের অধিকাংশ কোম্পানিতেই ব্যবহার করা হয়, সেহেতু ট্যালির উপর আপনার এক্সপার্টিজ থাকা জরুরী যদি আপনি একাউন্টস বা ফাইনান্স সেক্টরে চাকরি করে থাকেন। ট্যালি প্রাইমের বেসিক থেকে একদম এডভান্স লেভেল পর্যন্ত, বলা যেতে পারে, একদম ট্যালি প্রাইমের উপর একদম কমপ্লিট একাউন্টিং প্যাকেজ হাতে কলমে শিখতে পারবেন অ্যানালিস্ট স্কিলের Tally Prime for Accounting, Inventory & Payroll” কোর্সটি থেকে।

 

ট্যালি প্রাইম এবং ট্যালির মধ্যে পার্থক্য (Difference Between Tally ERP 9.0 and Tally Prime)
ট্যালি সলুশনস এর আগে ট্যালি সফটওয়্যার ডেভেলপ করেছিল একাউন্টিং কে সহজ করার জন্য। ট্যালি ওয়ার্ল্ড ওয়াইজ বেশ পপুলার জলে ও তাদের ইউআই নিয়ে বেশ কিছু ঝামেলা ছিলো। তাই এবারে তারা পুরো প্রক্রিয়া এরেকটু সহজ করার জন্য মেজর কিছু আপগ্রেডেশন এনে লঞ্ছ করেছে ট্যালি প্রাইম। কিছু বেসিক পার্থক্য আমরা নিচের ছকে দেখানোর চেষ্টা করেছি।

No.

Difference  

Tally ERP 9  

Tally Prime  

1

কোম্পানি ডেটা একসেস

 আলাদা করে কোম্পানির ডেটা ফোল্ডার পাথ ব্যবহার করতে হতো।

ফোল্ডার পাথের পাশাপাশি এখানে সংযুক্ত করা হয়েছে সিলেক্ট ফ্রম ড্রাইভ অপশন। যা সরাসরি ডেটা একসেস কে সহজ করেছে।

2

মাল্টি টাস্কিং

মাল্টি টাস্কিং এর জন্য একাধিক উইন্ড ওপেন করতে হতো।

কিন্তু এখন একটা সিঙ্গেল উইন্ডো ওপেন করেই করা যাবে মাল্টি টাস্কিং।

3

ভাউচার মুড সুইচিং

ফাঙ্কশন কি ব্যবহার করে ভাউচার মুডে সুইচ করতে হতো যেটা ছিলো অনেক বেশি কমপ্লিকেটেড প্রসেস।

চেঞ্জ মুড নামের নতুন ফিচার ব্যবহার করে খুব সহজেই ভাউচার মুডে শিফট করা যায়।

4

পেপার ওপটিমাইজিং

ডেটার পরিমান যত বাড়তো। নতুন নতুন পেইজের ব্যবহার বাড়তো। যা প্রিন্ট করতে গেলে দরকার পড়তো অতিরিক্ত কাগজের।

প্রিন্টিং অপটিমাইজ করলে ডেটা মার্জ করে কম কাগজেই প্রিন্ট করা যায়।

5

এডিটিং ভাউচার ডিটেইলস

একটা সিঙ্গেল এন্ট্রি আপডেট করতে হলে তার ধারাবাহিকতায় আরো অনেক ডেটা আপগ্রেড করতে হয়।

সরাসরি যেকোন ডেটা একসেস করে তা এডিট করা যায়। ফলশ্রুতিতে রিলেটেড অন্যন্য ডেটা অটোমেটিক আপডেট হবে।

6

ই-ইনভয়েসিং এবং ই-বিল জেনারশন

ই-ইনভয়েস বা ই- বা বিল জেনারেট করার বিল্ট কোন অপশন ছিলনা।

ই-ইনভয়েস এবং ই-বিল জেনারেট করার ফিচার বিল্ট ইন দেওয়া আছে।

7

সাপ্লিমেন্টারি ডিটেইলস

ডিটেইলস খুজে বের করতে হলে প্রত্যেকটা লেজার খুজতে হতো।

পার্মানেন্ট ডিটেইলস এবং সাপ্লিমেন্টারি ডিটেইলস আলাদা করে রাখা যায়।

 

ট্যালি প্রাইমের সফটওয়্যারের প্রধান ফিচারসগুলো কি কি (Main Features of Tally Prime)
ইতিমধ্যেই আমরা একাধিক বার বলেছি ট্যালি থেকে ট্যালি প্রাইম অনেক বেশি আপগ্রেডেড। এখানে অনেক বেশি দ্রুত এবং ইফেকটিভ ভাবে করা যায়। এখন প্রশ্ন আসতে ট্যালি প্রাইমের এক্স্যাক্ট মেইন ফিচারস গুলো কি?

  • সিম্পল ও আকর্ষণীয় ইউজার ইন্টারফেস (Simplified User Interface): অন্য আর দশটা একাউন্টিং সফটোয়্যার থেকে ট্যালি প্রাইম আলাদা কারন এটার ইউজার ইন্টার ফেস। এটা বেত বেশি ইউজার ফ্রেন্ডলিযে খুব সহজেই যে কেউ এটা আয়ত্ত করে নিতে পারবে। ফলে পুরো কাজ করার প্রসেস টা আগের চেয়ে অনেক বেশি স্মুথ এবং ফাস্ট হয়ে গিয়েছে।

  • মাল্টিটাস্কিং কাজ করা সুবিধা (Multitasking Capabilities): ট্যালি প্রাইমের একটা ইম্পরট্যান্ট ফিচার মাল্টি টাস্কিং। এর মাধ্যমে এক সাথে একাধিক কাজ করতে পারবেন। একই সাথে একের অধিক রিপোর্ট, ভাউচার দেখতে পারবেন একই স্ক্রিনে কিংবা একাধিক স্ক্রিনে। সেই সাথে একের অধিক ডেটা ও এন্ট্রি করতে পারবেন একই সাথে একাধিক স্ক্রিনে।

  • দ্রুত সার্চ করা (Quick Search): ট্যালি প্রাইমে সার্চ দেওয়ার ও এক বিশেষ সুবিধা আনা হয়েছে। যেকোন ডেটা তারিখ কিংবা ইভেন্টের নাম বা ক্লায়েন্টের নাম দিয়ে সার্চ করে খুজে বের করতে পারবেন।

  • উন্নত রিপোর্টিং (Enhanced Reporting): ট্যালি প্রাইম আসলে যে জায়গায় অন্য সব সফটওয়্যার থেকে আলাদা সেটা হলো এর কাস্টমাইজেশন। আপনি একটা সিঙ্গেল স্টেট্মেন্টকে নিজের সুবিধা মত কাস্টমাইজ করে দেখতে পারবেন । এর ফলে নিত্য নতুন ইন্সাইট পাওয়া যায়। Tতাই ব্যবসায় সংক্রান্ত ডিসিশন মেকিং ও অনেক বেশি সহজতর হয়ে যায়।

  • রিমোট এক্সেস এবং কলাবোরেশন (Remote Access and Collaboration): আপনার সাথে যদি একটা ইলেক্ট্রিক ডিভাইস থাকে সেই সাথে থাকে ইন্টারনেট। আপনি বিশ্বের যেকোন প্রান্তে বসে আপনার ট্যালিপ্রাইম একাউন্ট একসেস করতে পারবেন। এবং যেকোন কাজ ও করতে পারবেন। ফলে একাউন্ট্যন্ট দের জন্য রিমোট জব করা বা নো ম্যাড লাইফ লিড করা অনেক বেশি সহজ জয়ে গিয়েছে।

  • ডেটা সিকিউরিটি (Data Security): এর আগে যে ট্যালি অরিজিনাল ভার্সন ছিল তার চেয়ে ট্যালি প্রাইমের সিকিউরিটি অনেক বেশি উন্নত। নতুন দুনিয়াই সবাই নিজস্ব প্রাইভেসি নিয়ে কন্সার্ন। তাই ট্যালি প্রাইম ও চেষ্টা করেছে ডেটাকে অনেকবেশি সিকিউর করার। ডেটা সিকিউর করতে গেলে আবার কিছু রুলস রেগুলেশনের বাধা থাকে। ট্যালি প্রাইমের সিকিউরিটি এমনভাবে ডেভেলপড যেন এটা কোন রুলস রেগুলেশন ব্রেক না করে।

  • কাস্টমাইজেশন (Customization):্রত্যেকটা ব্যবসায়ের চাহিদা আলাদা। তাই তাদের একাউন্টিং বুকের ও বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য থাকে। এই সব বিষয় মাথায় রেখে ট্যালি সলুশন্স তাদের নতুন ট্যালি প্রাইমে কাস্টমাইজেশনের অপশন রেখেছে। ব্যবহারকারী চাইলেই নিজের মত করে এই সফটওয়্যার সাজিয়ে নিতে পারবে।

  • ইনভেন্টরি ম্যানেজমেন্ট (Inventory Management): ট্যালি প্রাইমে একাউন্টিং সফটওয়্যার হলে ও এখানে চাইলেই আপনি আপনার ব্যবসায়ের ইনভেন্টরি ম্যনেজমেন্টের যাবতীয় হিসাব নিকাশ করতে পারবেন। এবং এখানকার ডেটা অন্যন্য ফাইন্যসিয়াল স্টেটমেন্টের সাথে ইন্টিগ্রেট ও করা যায়।

  • ট্যাক্স কমপ্লায়েন্স (Tax Compliance): ট্যালি প্রাইমের বিল্ট ইন ফিচারের মাধ্যমে আপনার ট্যক্স এবং ভ্যাট অনেক বেশি একুরেটলি ক্যলকুলেট করা যাবে। প্লাস একাউন্টিং ও হবে ট্যক্স এবং ভ্যাটের নিয়ম নীতি মেনে।

  • ব্যাংকিং এবং রিকন্সিলিয়েশন (Banking and Reconciliation): ট্যালি প্রাইমের মাধ্যমে আপনি আপনার ব্যবসায়ের যাবতীয় ব্যংকিং কার্যক্রম অটোমেটেড করে ফেলতে পারবেন। চেক প্রিন্ট করা কিংবা ফান্ড ট্রান্সাফারের মত কাজ করা যাবে এক ক্লিকেই। তাই ফাইন্যন্সিয়াল ট্রান্সেকশনে সময় লাগবে আগের চেয়ে কম।


উপরে উল্লেখিত ফিচার গুলো হলো ট্যালি প্রাইমের বেসিক কিছু ফিচার এর বাইরে আরো অনেক ছোট খাট ডিটেইলস এড করা হয়েছে নতুন ট্যালি প্রাইমে। সেই সাথে ইউজারদের কথা মাথায় রেখে এটাকে দিনকে দিন আপগ্রেড করা হচ্ছে। তাই ধরেই নেওয়া যায় আরো অনেক ফিচার সামনে আসবে।

 

ট্যালি প্রাইমের কিছু অসুবিধা (Few Drawbacks of Tally Prime)
অন্য সব সফটোয়্যারের মত ট্যালি প্রাইমের ও কিছু অসুবিধা আছে:

  • ট্যালি প্রাইমের সার্ভার সরাসরি ম্যাক ওএস সাপোর্ট করেনা। যদি সাপোর্ট করাতে হয় তার খরচ অনেক বেশি।

  • ট্যালি প্রাইমের কিছু গ্র্যাফিকাল কাজ কারবার হয়তো আরো অনেক বেশি ভালো হতে পারতো।

 

কোথায় থেকে শিখবো ট্যালি প্রাইম?
যেহেতু আমাদের দেশের এক কোম্পানিই ট্যালি ব্যাবহার করছে, সেক্ষেত্রে ট্যালি সম্পর্কে জানে, এমন লোকদের মার্কেটে যথেষ্ট চাহিদা রয়েছে। ফ্রেশার হিসেবে নতুন চাকরির জন্য বা অভিজ্ঞ হিসেবে চাকরি পরিবর্তনের জন্য এই ট্যালি প্রাইম এর স্কিল আপনার ক্যারিয়ারকে করতে পারে আরও সমৃদ্ধ। তাছাড়া একটি ইআরপি সফটওয়্যারে এক্সপার্ট হওয়া মানে আপনার বেতন বৃদ্ধির একটি ব্যাপার তো আছেই।

কোর্সটিতে এনরোল করতে ক্লিক করুন এই লিংকে




 

আমাদের ট্যালি প্রাইম কোর্সটি সবার জন্য উন্মুক্ত। তারপরেও যদি স্পেসিফিক গ্রুপকে টার্গেট করা হয়, তাহলে নিচের লিস্টের সবার জন্যই এই কোর্সটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ:

১। একাউন্টিং / ফাইন্যান্স গ্রাজুয়েট যারা চাকরির প্রস্ততির নিচ্ছে। ফ্রেশার হিসেবে চাকরি পেতে ট্যালি প্রাইম কী-ফ্যাক্টর হিসেবে কাজ করবে।

২। কমার্স বা যেকোন বিষয়ের ফ্রেশ গ্রাজুয়েট যারা কোম্পানিতে একাউন্ডস/ ফাইন্যান্স / ইনভেন্টরি / সাপ্লাই চেইন ইত্যাদি সেকশনে কাজ করতে চায়।

৩। সিএ সিসি করছে বা শেষ অথবা সিএমএ / এসিসিএ ইত্যাদি প্রফেশনাল ডিগ্রীতে অধ্যয়ন করছে, তারা ট্যালি প্রাইম শিখে স্কিল ডেভেলপ করে চাকরির বাজারে নিজেদের এগিয়ে রাখতে পারে।

৪। যারা ইতিমধ্যে বিভিন্ন কোম্পানির একাউন্ডস/ ফাইন্যান্স / ইনভেন্টরি ইত্যাদি সেকশনে কাজ করছে, কিন্তু ট্যালি প্রাইম সফটওয়্যারে সরাসরি কাজ বা ব্যবহার করেনি।

৫। এমন ব্যক্তিরা যাদের ট্যালি ইআরপি সম্পর্কে জানা / ধারণা আছে, কিন্তু কোম্পানি ট্যালি প্রাইম সফটওয়্যারে শিফট করেছে বা ট্যালির আরও এডভ্যান্সড ব্যবহার শেখার জন্য।

৬। যেকোন একাউন্টেন্ট / ডেটা এন্ট্রি অপারেটরস

৭। ছোট থেকে মাঝারি উদ্যোক্তারা যারা ট্যালি প্রাইম সফটওয়ার তাদের কোম্পানিতে ইমপ্লিমেন্ট ও ব্যবহার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

৮। যে কেউ যে বেসিক একাউন্টিং এবং ট্যালি প্রাইম সফটওয়্যার শিখতে চায়।


ট্যালি প্রাইমের বেসিক থেকে একদম এডভান্স লেভেল পর্যন্ত, বলা যেতে পারে, একদম ট্যালি প্রাইমের উপর একদম কমপ্লিট একাউন্টিং প্যাকেজ হাতে কলমে শিখতে পারবেন অ্যানালিস্ট স্কিলের Tally Prime for Accounting, Inventory & Payroll” কোর্সটি থেকে।

 

Tally Prime Training for Accounting, Inventory and Payroll


 

সারমর্ম
ট্যালি সলুশনস ইন্ট্যরন্যশনালি রিকগ্নাইজ খুবই পপুলার একটা সফটোয়্যার ডেভেলপমেন্ট ফার্ম। এর আগে তাদের পাবলিশ করা ট্যালি ইআরপি একাউন্ট্যান্ট দের মাঝে অনেক পপুলারিটি পেয়েছিল। সেই সফটওয়্যারে মেজর কিছু ফিচার এড করে এখন তারা লঞ্ছ করেছে ট্যালি প্রাইম। এটা আগের চেয়ে অনেক বেশি ইউজার ফ্রেন্ডলি এবং প্রোডাকটিভ। ডেটা সিকিউরিটির উপর দেওয়া হয়েছে বিশেষ নজর। তবে অন্য সব সফটওয়্যারের মত এটার ও কিছু লিমিটেশনস আছে। তবে সব মিলিয়ে যায় এটা ট্যালি ইআরপি ‘র বেশ ভালো একটা আপগ্রেডেশন।

Comments (1)

AndrewdalBK AndrewdalBK
AndrewdalBK AndrewdalBK
Hello! I'm Vera, 28. I work as a software programmer at an IT company. In my free time I do sports and yoga. Looking for a smart, active and positive man to start a strong family. Hope we can understand each other!
https://ix.sk/QFgZO
Fri, 22 Sep 2023